1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কৃষি জমি সংরক্ষণে সংসদে বেসরকারি বিল প্রস্তাব

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ, ২০২২
  • ১৭০ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: দেশে কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার এবং সংরক্ষণের জন্য নতুন একটি আইনের প্রস্তাব সংসদে উঠেছে।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান ‘কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিল-২০২২’ শীর্ষক এ বেসরকারি বিল সংসদে উত্থাপন করেন।

বিলটি তোলা হলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দিতে বেসরকারি সদস্যদের বিল ও বেসরকারি সদস্যদের সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে পাঠান।

মন্ত্রী ছাড়া অন্যান্য সংসদ সদস্যদের বেসরকারি সদস্য বলা হয়। সপ্তাহের বৃহস্পতিবারকে সংসদে বেসরকারি সদস্য দিবস বলা হয়।

এ দিনই বেসরকারি সদস্যদের বিল ও সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সংসদে ওঠে। তবে মহামারীর কারণে বেসরকারি সদস্য দিবসের কার্যক্রমও অন্য সাধারণ দিনের মতোই চলে।

নবম সংসদে বেসরকারি সদস্যদের উত্থাপিত ১৪টি বিলের মধ্যে ৩টি বিল পাস হয়েছিল। পাস হওয়া বিলগুলোর মধ্যে ছিল, সাবের হোসেন চৌধুরীর দ্য লেপার্স (রহিতকরণ) বিল-২০১০ এবং জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ বিল-২০১৩ ও নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন- ২০১৩। এছাড়া আরও বেশকিছু বিল উঠলেও তা পাস হয়নি।

কৃষি জমি (যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণ) বিলে বলা হয়েছে, আইন কার্যকর হওয়ার পর দেশের কোনো কৃষি জমিতে কৃষি ছাড়া অন্য কোনো কাজ করা যাবে না। অথবা অন্য কোনো কাজের জন্য ভাড়া বা ইজারা বা অন্য কোনোভাবে হস্তান্তর করা যাবে না।

তবে ব্যক্তিগত বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণ, কবরস্থান, শ্মশান, অন্যান্য ধর্মীয় সৎকারের স্থান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য এই বিধান প্রযোজ্য হবে না বলে বিলে বলা হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইনে কৃষি জমির যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণের জন্য তদারক কমিটি গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান হবেন সংশ্লিষ্ট এলাকার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। এছাড়া উপজেলার কৃষি, ভূমি, মৎস্য, শিক্ষা, পরিসংখ্যান, সমবায়, যুব উন্নয়ন, সমাজসেবা, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা এবং সব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এর সদস্য হবেন।

বিলে বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তি এই আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিন বছরের জেল অথবা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

কেউ কৃষি জমিতে শিল্প কারখানা, রাস্তা, আবাসন বা অন্য স্থাপনা নির্মাণ করলে তদারক কমিটি নোটিশ দিয়ে নির্মাণ কাজ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেবে বলে বিলে বলা হয়েছে।

অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন, নির্মাণ কাজ ভেঙে ফেলার জন্য কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না বলে প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..